মাওলানা মামুনুল হক বলেন, ‘আমি প্রধান দুই দল বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীকে লক্ষ্য করে বলি, “আপনারা দ্রুত নিজেদের মধ্যে পারস্পরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা মিটিয়ে ফেলুন। যেভাবে নিজেরা নিজেদের মধ্যে বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়ছেন, এর সুবাদে যদি ফ্যাসিবাদ পুনঃপ্রতিষ্ঠা হয়, তবে বাংলাদেশের মানুষ বিএনপি-জামায়াতকে ক্ষমা করবে ন
তাবলিগ জামাতের দুপক্ষের মধ্যে বিবদমান দ্বন্দ্ব ও সংঘাত নিরসনের বদলে মাওলানা মামুনুল হক তা আরও উসকে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন তাবলিগ জামাতের সাদপন্থী আলেম-ওলামারা। তাঁরা আরও অভিযোগ করেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা একপক্ষীয় আচরণ করছেন।
খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, ‘হাসিনার উদ্দেশ্য ছিল অর্থ পাচার করে দেশকে তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিণত করা। তাঁর প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল প্রতিশোধের রাজনীতি। তিনি প্রতিশোধ নিয়েছেন বাংলাদেশের জনগণ ও রাষ্ট্রের ওপর। তাঁর দোসররা রাতের বেলা কালনাগিনী হয়ে সংখ্যালঘুদের ছোবল মারত।’
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, শেখ হাসিনা দেশে প্রতিহিংসার রাজনীতি কায়েম করেছিলেন। বাহাত্তরের চেতনার মাধ্যমে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছিনতাই করা হয়েছিল। ২০২৪ সালের দ্বিতীয় স্বাধীনতার পর মনে রাখতে হবে, পতিত স্বৈরাচারী শক্তি বসে নেই। ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব বিজয় ছিনতাই ক
সংখ্যালঘু নির্যাতনের জন্য আওয়ামী লীগকে দায়ী করেছেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ রাতের বেলা সংখ্যালঘুদের ওপর কালনাগিনী হয়ে ছোবল মারে, আর দিনের বেলা ওঝা হয়ে বিষ নামানোর নাটক করে।’
দলটির মহাসচিব মামুনুল হক বলেন, ‘ভারত আমাদের প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বন্ধুত্বের মতো দেখতে চাই। যদি বন্ধু দেশ হিসেবে বন্ধুত্বের মতো আচরণ করতে পারে, তাহলে আমরা স্বাগত জানাই। আর যদি আমার দেশের কোনো অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাতে আসে, সেই নাক কেটে ফেলব।’
হেফাজতে ইসলামের সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও সদ্য কারামুক্ত মাওলানা মামুনুল হক ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে গিয়েছিলেন। আজ শনিবার বিকেলে মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে প্রবেশ করে প্রায় আড়াই ঘণ্টা অবস্থান করেন তিনি। সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটের দিকে তিনি বের হন।
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন হেফাজতে ইসলামের সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে তিনি কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করেন।
হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় আংশিক সাক্ষ্য প্রদান করেছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। আজ মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে এই সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
হেফাজত নেতা মামুনুল হককে এক সপ্তাহের মধ্যে মুক্তি না দিলে ২৯ ডিসেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। আজ শুক্রবার বিকেল ৪টায় রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে এই ঘোষণা দেন হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মাওলানা সাজেদুর রহমান।
আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে মামুনুল হকসহ হেফাজতে ইসলামের সব কারাবন্দী নেতা-কর্মীর মুক্তি ও নেতাদের নামে দায়েরকৃত সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন দলটির নেতারা। অন্যথায় ৩০ নভেম্বরের পর কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জানিয়েছেন তাঁরা।
হেফাজতে ইসলামের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা ধর্ষণ মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে এই সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। এদিন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও ডিএনএ পরীক্ষার ডাক্তার সাক্ষ্য দেন।
২০২০ সালে বিলুপ্ত হওয়া কমিটির সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করে কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটি করেছে হেফাজতে ইসলাম। বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) হেফাজতের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ২১১ সদস্যবিশিষ্ট এই কমিটির অনুমোদন দেন। একই সময় ৫৩ সদস্যবিশিষ্ট উপদেষ্টা পরিষদেরও অনুমোদন দেন তিনি
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও থানায় হেফাজত নেতা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন আরও দুজন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়...
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ ও সোনারগাঁও থানায় দায়ের করা তিন মামলায় হেফাজতে ইসলামের সাবেক নেতা মাওলানা মামুনুল হককে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের অভিযোগের করা পৃথক পাঁচটি মামলায় খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মামুনুল হককে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। এসব মামলার মধ্যে চারটি রাজধানীর পল্টন থানার এবং একটি চট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার।
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব মামুনুল হকের জামিন আবেদন আবারও নামঞ্জুর করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার ৮ নম্বর অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ সৈয়দা হাফসা ঝুমা জামিন নামঞ্জুর করেন